বাংলাদেশে ফেসবুক বন্ধ করার আসল কারণ

একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ওজামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের মৃত্যুদণ্ডের চূড়ান্ত আদেশের পর থেকেদেশে ফেসবুকসহ কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ রয়েছে। সাম্প্রতিক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধের প্রতিক্রিয়া লিখেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম এমপি।
 
পাঠকের জন্য তা তুলে ধরা হলো লেখাটি….
লেখাটি আমি “প্রতিমন্ত্রীর জায়গা থেকে লিখছি না”, লিখছি এ দেশের একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে- যে দেশকে ও দেশের মানুষকে ভালোবাসে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করেই কিন্তুু- চাঁদে কারো মুখ দেখার গুজবে প্রাণ হারিয়েছে বহু মানুষ, আবার একটি পোস্টের কারণে (সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে) বৌদ্ধ্য বিহারে চলেছে হামলা- আমরা সব ভুলে গেছি। ভুলে গেছি বহু দেশ আজকের দিন পর্যন্ত সেদেশগুলোর মানুষের নিরাপত্তার জন্য “ইন্টারনেট” পর্যন্তও সাময়িক বন্ধ রেখেছে। সেদেশের নাগরিকেরা দেশের বৃহত্তর স্বার্থে তা মেনে নিয়েছে, “টু” শব্দটি করেননি। হয়তো তারা ভাবছেন- “সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো দুর্ঘটনা ঘটার আগে “ সাময়িক বন্ধ ” রাখলে এই মানুষগুলোর জীবন ( FRANCE এর) বাঁচানো যেত কি?” আরেকটি ঘটনা বলি, পুলিৎজার পুরস্কার পাওয়া এক চিত্রগ্রাহক একটি ছবি তুললেন ক্ষুধার্ত এক শিশু এবং তার মুখোমুখি একটি শকুনের। ছবি হিসাবে অসাধারণ। তার সামনে ২টি বিকল্প ছিল- হয় তিনি ছবিটি তুলবেন, নয়তো শিশুটিকে দ্রুত তুলে নিয়ে নিকটবর্তী হাসপাতালে যাবেন। তার কাছে প্রথম বিকল্পটি আকর্ষণীয় মনে হলো। তিনি তুললেন অসাধারণ ছবিটি।
 
কিন্তু কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে শিশুটি মারা গেল। চিত্র গ্রাহক পেলেন “ পুলিৎজার পুরস্কার ”। কর্মের এক বিরল স্বীকৃতি। কিন্তু বিবেক তাকে তাড়া করলো সর্বক্ষণ- “যদি তখন ছবি না তুলে শিশুটিকে তিনি নিয়ে যেতেন নিকটবর্তী অস্থায়ী চিকিৎসাকেন্দ্রে, অন্তত বাঁচাবার চেষ্টা তো করতে পারতেন! ” অনুশোচনায় আত্মহত্যা করলেন তিনি।
আমরা বড় বেশি কঠিন, কঠোর হয়ে গেছি- তাই মানুষের জীবন বাঁচানোর চেষ্টাকে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়। ধন্যবাদ সকলকে যারা মানুষের জীবন বাঁচানোর প্রচেষ্টাকে ব্যঙ্গ করেন, তিরস্কার করেন। এ জন্যই হয়ত মানুষের জায়গায় আসছে রোবট। রোবট হবার পথ থেকে খুব দূরে কি আমরা?
 
এবার একজন জনপ্রতিনিধির জায়গা থেকে লিখি- যার অনুরোধ পুরো লেখাটি ছাপাবার, খণ্ডিত আকারে নয়। বহুবার এই অনুরোধ করেছি, ফল পাইনি- খণ্ডিত সংবাদ বিভ্রান্তি ছড়ায়- এটুকু যেন ভুলে না যাই।
 
প্রথমত: সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অস্থায়ীভাবে, সাময়িক সময়ের জন্য জননিরাপত্তার স্বার্থে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে, সরকারের জনজীবনের নিরাপত্তারক্ষার দায়িত্বের অংশ হিসাবে (আবারো উল্লেখ করছি) সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা হয়েছে।
 
দ্বিতীয়ত, লক্ষ্য করবেন এবার শীর্ষ দুই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায়ের আগে বা পরে দেশে বড় ধরনের কোনো নাশকতা ঘটেনি। ধর্মযাজকের উপর হামলাকারী গ্রেপ্তার হয়েছেন। বিশিষ্টজনদের প্রাণনাশের হুমকিদাতাও গ্রেপ্তার হয়েছেন । স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করলে জানতে পারবেন নাশকতার জন্য কতজন পরিকল্পনাকারীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সাময়িক বন্ধ রাখার জন্য এবার গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে।
 
তৃতীয়ত, না, “মাথাব্যথার জন্য আমরা মাথা কেটে ফেলিনি” – কারণ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সবুজ সংকেত ও সরকারের নির্দেশনা পেলেই এসব মাধ্যম খুলে দেয়া হবে। সরকারের দায়িত্ব জনগণের নিরাপত্তা বিধান করা। যদি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম খুলে দেবার জন্য একটি প্রাণহানিও ঘটে তখন কিন্তু জনগণ সরকারকেই দোষারোপ করেন, করবেন। তাহলে জননিরাপত্তার স্বার্থে সরকার সাময়িক সহযোগিতা চাইলে তা দিতে আমরা কুণ্ঠিত হব কেন ?
চতুর্থত, বিকল্প ব্যবস্থা কি নেয়া যেত না? আমি দায়িত্ব গ্রহণ করেছি প্রতিমন্ত্রী হিসেবে প্রায় সাড়ে চার মাস। এর মধ্যে সিম/রিম নিবন্ধন, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের কার্যক্রম জোরদার করা, ব্যান্ডইউথের দাম কমানো, টেলিটককে সক্ষম করা, বায়োমেট্রিকস চালু করা, ডাক বিভাগের জন্য E-Cash transfer সম্প্রসারণ ও ১১৮টি যানবাহন ক্রয় প্রক্রিয়া, MNP চালুর জন্য প্রক্রিয়া শুরুসহ দায়িত্ব পাবার ৩ দিনের মাথায় “প্রযুক্তি দিয়ে প্রযুক্তিকে মোকাবিলা” করার জন্যও কাজ শুরু করেছি।
 
প্রযুক্তি দিয়ে প্রযুক্তি মোকাবেলার জন্য আমি প্রতিমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব নেবার পর -ইন্টারনেট সেফটি সলিউশন আমদানি করার প্রক্রিয়া শুরু করেছি যার মাধ্যমে দেশের বাইরের আপত্তিকর কনটেন্ট ফিল্টার্ড হয়ে দেশে প্রবেশ করবে, জনগণের ও নারীদের নিরাপত্তা বাড়বে। 11G দের DPI এর Capacity যাচাই করার এবং ৭দিনের মধ্যে উক্ত 11G দের তা জানিয়ে উপযুক্ত Capacity র DPI ও বসাবার জন্য (লাইসেন্সের শর্ত মোতাবেক)- নির্দেশনা দিয়েছি- ISP দের Database তৈরি, লাইসেন্স প্রাপ্তদের Database তৈরি সহ, যারা যত্রতত্র ইন্টারনেট সার্ভিস দিচ্ছেন তাদের বৈধভাবে শর্তপূরণ সাপেক্ষে লাইসেন্স নিয়ে সম্পূর্ণ Database তৈরি করা এবং সকল ISP রা কাদের সংযোগ দিচ্ছেন তার তালিকা তৈরি করার জন্য BTRC কে নির্দেশনা দিয়েছি।
এই কাজগুলো কিন্তু চলছে। ৩ মাস খুব বেশি সময় নয়, অচিরেই এর ফল পাবেন।
যারা জনস্বার্থে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার বন্ধ রেখে সাময়িক অসুবিধা মেনে নিয়ে নাশকতাকারীদের খুঁজে বের করতে, নাগরিকের জীবন বাঁচাতে সরকারকে সহযোগিতা করেছেন তাদের এই দেশপ্রেমের জন্য অকুণ্ঠ সাধুবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই, যারা ভিন্ন পথে এসব মাধ্যম ব্যবহার করে তাদের নিজেদের ID হ্যাক হতে পারে- এই সতর্কতাও দেয়া প্রয়োজন। যারা আমাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ ও তিরস্কার করেছেন তাদের কাছে ব্যক্তি আমি জীবন বাঁচাবার চেষ্টা করার জন্য, রাষ্ট্রের একজন জনপ্রতিনিধি হিসাবে জননিরাপত্তা বিধানে ভূমিকা পালনে গর্বিত হয়েও ক্ষমাপ্রার্থী
সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক আমাদের সকলের দায়িত্ব জননিরাপত্তা নিশ্চিত করা। এই কাজটি সততার ও নিষ্ঠার সাথে করার জন্য যারা আমাকে প্রবল তিরস্কার করেছেন তা আমি নতমস্তকে গ্রহণ করলাম কারণ হয়তো এ কারণে আজ কোথাও এক মায়ের সন্তান হাসিমুখে তার পাশে দাঁড়িয়ে আছে- অক্ষত। এ প্রাপ্তিটুকুও আমার জন্য কম নয়। কম নয় কারও জন্যই।
Read More »

ফেসবুক খুলছে না চুক্তির আগে — তারানা হালিম

বাংলাদেশের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার অংশ হিসেবে ফেসবুকের সঙ্গে চুক্তি করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে গতকাল রবিবার একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছে। চিঠিতে তাদের বাংলাদেশে অ্যাডমিন বসানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এ চুক্তি হলে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের সম্পর্কে তথ্য পেতে সরকারের কোনো বাধা থাকবে না। চুক্তি হওয়ার পরই দেশে ফেসবুক খুলে দেওয়া হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে সরকার ফেসবুক বন্ধ করার পরও বিকল্প পথে যারা ফেসবুক ব্যবহার করছে, তারা গোয়েন্দা নজরদারিতে রয়েছে। আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।

গতকাল তারানা হালিম সাংবাদিকদের বলেন, ‘ফেসবুকের সঙ্গে চুক্তির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তাদেরকে চিঠি লিখেছি। তাদের বলেছি তাদের একজন অ্যাডমিন বাংলাদেশে রাখার জন্য।’ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এত দিন বাংলাদেশের সঙ্গে সরকারি পর্যায়ে ফেসবুক কিংবা গুগলের কোনো সমঝোতা চুক্তি না থাকায় কোনো তথ্য চেয়ে পায়নি সরকার। আর সঠিক তথ্য না পাওয়ায় ফেসবুক অপব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি। এ জন্যই ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তির বিষয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) বিশেষ নির্দেশনা দেয় সরকার। গতকাল পাঠানো চিঠিতে বাংলাদেশে ফেসবুকের অ্যাডমিন বসানোসহ সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার প্রস্তাব করা হয়েছে।

কবে নাগাদ ফেসবুক খুলে দেওয়া হবে-সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে তারানা হালিম বলেন, ‘এই কথাগুলো আমাকে আহত করে। এখানে আমাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার কিছু নেই। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যখন মনে করবে এখন নিরাপদ, তখন খুলে দেওয়া হবে। আমাদের কাছে রাষ্ট্র ও জনগণের নিরাপত্তাবিধানই হলো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একজন নাগরিকের জীবনও আমাদের কাছে অনেক বড় বিষয়। জনগণের উচিত আমাদের এই কার্যক্রমকে সহযোগিতা করা।’

গতকাল দুপুরে সচিবালয়ের ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক অগ্রগতি ও উন্নয়ন পর্যালোচনা সভার শুরুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তারানা হালিম বলেন, বিকল্প পথে যারা ফেসবুকসহ অন্য সামাজিক মাধ্যমগুলো ব্যবহার করছে, তারা আইন লঙ্ঘন করছে। তাদের সবার তথ্য গোয়েন্দা সংস্থার কাছে আছে। গোয়েন্দা সংস্থা তাদের কাউকে কাউকে গ্রেপ্তার করছে, আবার অনেককেই করছে না।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, যারা বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহার করছে তারা একটি স্পেসিফিক ক্যাপাসিটির ব্যান্ডউইডথ ব্যবহার করছে, এটি তারা বেশি দিন করতে পারবে না। কারণ এই ব্যান্ডউইডথের ক্যাপাসিটিটা কম। দ্বিতীয়ত, ব্যান্ডউইডথের স্পিডটা অনেক কম। স্পিডটা যখন কম হয়, যে প্রক্রিয়ায় নাশকতাকারীরা সংগঠিত হয়ে নাশকতা কর্মকাণ্ড চালায়, সেটি অত দ্রুত করা সম্ভব হয় না। গতি দ্রুত হলে ট্র্যাক করা যায় না। গতি কম হলে সহজেই ট্র্যাক করা যায়। যারা বিকল্প পথে ব্যবহার করছে তাদের জেনে রাখা ভালো, তাদের আইডি হ্যাকড হতে পারে এবং এই সম্ভাবনা বেশি।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ইন্টারনেট সংযোগ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ না করে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো শতভাগ বন্ধ করা সম্ভব নয়। পৃথিবীর কোনো দেশে, এমনকি যেখানে ফেসবুকের অ্যাডমিনও আছে, সেখানেও শতভাগ বন্ধ করা সম্ভব নয়।

এদিকে গতকাল সকালে ঢাকা আহছানিয়া মিশন আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ফেসবুক বন্ধ থাকার বিষয়ে তরুণ প্রজন্মকে ধৈর্য ধরতে হবে। খুব শিগগির ফেসবুক খুলে দেওয়া হবে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা কালের কণ্ঠকে বলেন, ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আশা করছি, শিগগিরই চুক্তি হয়ে যাবে। চুক্তি হয়ে গেলেই ফেসবুক খুলে দেওয়া হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ভারত, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, দুবাইসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ফেসবুকের চুক্তি আছে। তাদের ওখানে ফেসবুকসংশ্লিষ্ট কোনো অপরাধ হলে ফেসবুকের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে অপরাধীদের ধরতে পারছে।
এ বিষয়ে র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল জিয়াউল আহসান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘ফেসবুকের সঙ্গে চুক্তি হলে আমাদের জন্য অনেক উপকার হবে। ফেসবুকসংক্রান্ত অনেক অপরাধের অভিযোগ আসে আমাদের কাছে। সেসব অপরাধ রোধে কার্যকর ভূমিকা নেওয়া যাবে।’

সূত্র জানায়, গত জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ছয় মাসে ১৭ জনের তথ্য চেয়ে ফেসবুকের কাছে আবেদন করে সরকার। কিন্তু কোনো তথ্যই দেয়নি ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। অথচ পাশের দেশ ভারত এ বছর ৯ হাজার ব্যক্তির তথ্য চেয়ে চিঠি দিলে সাড়ে পাঁচ হাজারের বেশি আইডির তথ্য দিয়েছে ফেসবুক।
Read More »

ফেসবুক ব্যবহারের কিছু নিয়ম কানুন

জানতে হলে পড়তে হবে। ফেসবুকে আপনি
(১) সর্বোচ্চ ৬০০০ গ্রুপের মেম্বার হতে পারবেন।
(২) সর্বোচ্চ ৫০০০ ফ্রেন্ড অ্যাড করতে পারবেন।
(৩) সর্বোচ্চ ৫০০০ পেজ লাইক করতে পারবেন।
(৪) একটি ছবিতে সর্বোচ্চ ৫০ জন ব্যক্তি বা পেজকে ট্যাগ করতে পারবেন।
(৫) সর্বোচ্চ ১৫০ জনকে নিয়ে চ্যাট গ্রুপ তৈরী করতে পারবেন।
(৬) লাইক দেয়ার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোন সীমা নেই। তবে প্রতি ৭ মিনিট পরপর একবারে ৪০ টি করে লাইক দিলে ব্লক হবেন না। সারাদিন ধরে করা যাবে।
(৭) ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠানোর নির্দিষ্ট কোন সীমা নেই।এটা নির্ভর করে একসেপ্ট করার পারসেন্টেজের উপর। মনে করেন আপনি ৫০০ রিকোয়েস্ট পাঠালেন। সেই ৫০০ রিকোয়েস্টই একসেপ্ট করলো। তাহলে কোন সমস্যা হবে না।আবার ৫০ জনকে রিকোয়েস্ট পাঠালেন ৫০ জনই রিজেক্ট করলো। তখন আপনি ব্লক হবেন।তবে এটা ১০০% হতে হবে তেমন নয়।বলা যায় ৮০% হলেই হয়।
(৮) আপনি কোন কিছুতে ব্লক হলে যেমন লাইক,টিউমেন্ট,মেসেজ, রিকোয়েস্ট পাঠানো,গ্রুপে ফ্রেন্ড অ্যাড ইত্যাদি ক্ষেত্রে। সেই ব্লকের মেয়াদ কতদিন বাকি আছে জানতে Setting > বামে নিচে support inbox এ ক্লিক করুন।
(৯) কাউকে ক্লোজফ্রেন্ড লিস্টে রাখতে মোবাইল থেকে timeline > একেবারে নীচে see friend list > close friend বক্সে টিক দিয়ে done করুন।
(১০) একটি আইডি থেকে আপনি আনলিমিটেড পেজ role/manage করতে পারবেন।
(১১) 60 দিনের আগে নাম চেন্জ করতে Setting
> Genarel > Name edit > নীচের দিকে নীল রঙের Learn more > আবারও নীচে learn more
> let us know > যে নাম দিতে চান বক্সে লিখুন। 1st এবং last name অবশ্যই লিখতে হবে। middle name না লিখলেও হবে > Reason for this change
> Legal Name Change > Choose এ ক্লিক করে যেকোনো একটি ফটো আপলোড করে send করে দিন। ৭২ঘন্টার ভিতর নাম চেঞ্জের অপশন আসবে।তখন চেন্জ করতে পারবেন।
(১২) মোবাইল থেকে পেজের অ্যাডমিন করতে প্রথমে page এ যান > ডানে more > edit setting > page roles > add person to page > বক্সে নাম সার্চ করে সিলেক্ট করুন > set as admin
> ফেসবুক পাসওয়ার্ড দিয়ে continue > অপশনগুলো থেকে যেটা করতে চান সিলেক্ট করে add এ ক্লিক করুন।
(১৩) পিসি থেকে auto video play অফ করতে settings & privacy > বাম পাশে নীচে Videos > auto play videos > default করা আছে off করে দিন।
এটা মোবাইলে ব্রাউজারে ডেক্সটপ ভিউ দিয়েও করা যায়..
ভাল লাগলে share দিতে পারেন।।
Read More »

কত মানুষের ফেসবুক আছে?

বিশ্বের যত মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তাঁদের অর্ধেকের বেশি মানুষের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। বিশ্বের বৃহত্তম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ১৫৫ কোটিতে। ৪ নভেম্বর বছরের তৃতীয় প্রান্তিক অর্থাৎ জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর এ তিন মাসের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ফেসবুক। ওই প্রতিবেদনে ফেসবুক ব্যবহারকারীর ওই সংখ্যা উল্লেখ করা হয়েছে। ফেসবুকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ সংখ্যা একবছর আগের তুলনায় বেড়েছে ১৪ শতাংশ।
বুধবার ফেসবুক বলছে, চলতি বছরের তৃতীয়ার্ধে তাদের মুনাফা ১১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৯ কোটি ১০ লাখ ডলারে।
ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ বলেছেন, আমাদের মুনাফার পরিমাণ ভালো এবং ব্যবহারকারীও বেড়েছে। তিনি বলেন, পুরো বিশ্বকে যুক্ত করতে আমরা দীর্ঘ সময় ব্যয় করেছি।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্যাপক অনলাইন বিজ্ঞাপনই ফেসবুকের আয়ের উৎস। ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপের মতো অ্যাপ্লিকেশনকে যুক্ত করার মধ্যদিয়ে ফেসবুক তার ক্ষেত্র বিস্তার ঘটিয়েছে। ফলে আয়ও বাড়ছে।

তৃতীয় প্রান্তিকে ফেসবুকের উল্লেখযোগ্য বিষয়
  • সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে দৈনিক সক্রিয় ব্যবহারকারী ছিল ১০০ কোটি ১০ লাখ যা গত বছরের সেপ্টেম্বর প্রান্তিকের তুলনায় ১৭ শতাংশ বেশি।
  • দৈনিক মোবাইল ফোনে ফেসবুক ব্যবহারকারী ৮৯ কোটি ৪০ লাখ যা গত বছরের চেয়ে ২৭ শতাংশ বেশি।
  • মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারী ১৫৫ কোটি যা গত বছরের তুলনায় ১৪ শতাংশ বেশি।
  • মোবাইলে মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারী ১৩৯ কোটি যা গত বছরের তুলনায় ২৩ শতাংশ বেশি।
Read More »

ফেসবুকে বার্তা পাঠাতে সম্মতি লাগবে

সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকের কিছু নতুন সুবিধা মাঝেমধ্যে হয়ে দাঁড়ায় বিরক্তির কারণ। এই যেমন বার্তা আদান-প্রদানের কথাই ধরুন। চেনেন না জানেন না এমন কেউ আপনাকে যেকোনো কিছু লিখে বার্তা (মেসেজ) পাঠিয়ে দিচ্ছে। এই সুযোগে কিছু অযাচিত বার্তা (স্প্যাম) এসেও ইনবক্সের আদার ফোল্ডার ভরিয়ে তুলছে। এই বার্তাগুলো এড়িয়ে চলতে গিয়ে অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ অনেক বার্তাই অদেখা রয়ে যাচ্ছে।
২৭ অক্টোবর ফেসবুক জানিয়েছে, আপনাকে এই বিরক্তি থেকে মুক্তি দিতে ফেসবুকে যোগ হচ্ছে নতুন একটি ফিচার। এখন থেকে বন্ধুতালিকার যাদের সঙ্গে আপনার বার্তা আদান-প্রদান হয়েছে, তাদের বার্তা সরাসরি পৌঁছে যাবে আপনার মূল ইনবক্সে। বাকি সব বার্তা, যেমন আপনার বন্ধুতালিকার বাইরের কারও বার্তা এখন থেকে ‘আদার’ ফোল্ডারে না গিয়ে ‘বার্তা অনুরোধ’ (মেসেজ রিকোয়েস্ট) হিসেবে ফেসবুক মেসেঞ্জারের ওপরের দিকে দেখানো হবে। সেখানে থাকবে অনুরোধকারী সম্পর্কে তথ্য যেমন নাম, অবস্থান ও মিউচুয়াল ফ্রেন্ডদের নাম। আপনি চাইলে সেখান থেকে বার্তা দেখতে ও পাঠাতে পারবেন।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ফেসবুক ব্যবহারকারী উভয় পক্ষের ভোগান্তি ও বিরক্তি লাঘবের উদ্দেশ্যেই এই নতুন পরিবর্তনটি আনা হচ্ছে। বার্তা আদান-প্রদানে এখন থেকে তাই প্রেরক ও প্রাপক উভয় পক্ষের সম্মতির প্রয়োজন হবে।
Read More »

ফেসবুকে ভুয়া নামধারীকে ধরা যাবে

ফেসবুকে অনেকেই ভুয়া নাম ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খোলেন। ভুয়া অ্যাকাউন্টের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানালে ফেসবুক তা বন্ধ করে দেয়। ফেসবুক এ বিষয়ে বেশ কড়া নীতি নিয়েছে। তবে যাতে নামের ভিন্নতার কারণে অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে না যায়, এর ব্যবস্থাও করছে ফেসবুক

ফেসবুক সম্প্রতি ব্যবহারকারীর সত্যিকারের নাম ব্যবহারের নীতিমালায় পরিবর্তন আনার বিষয়টি নিয়ে পরীক্ষা চালানো শুরু করেছে। এ ছাড়াও ব্যবহারকারী তাঁদের নামের বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারেন, এ বিষয়টিও উন্নত করছে।

ফেসবুকের নির্বাহী কর্মকর্তা অ্যালেক্স স্লুজ বলেন, আগামী ডিসেম্বর থেকে সত্যিকারের নাম ব্যবহারের নীতিমালায় পরিবর্তনের বিষয়টি কার্যকর করা শুরু হবে। অ্যালেক্স স্লুজ আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়ন (এসিএলইউ) ও ইলেকট্রনিক ফ্রন্টিয়ার ফাউন্ডেশনকে (ইএফএফ) এ সংক্রান্ত একটি চিঠিও পাঠিয়েছেন। চিঠিতে স্লুজ লিখেছেন, ‘নাম নিশ্চিতকরণ প্রক্রিয়া নিয়ে আমাদের কাছে যাঁরা আবেদন করেছেন, তাঁদের সংখ্যা কমিয়ে আনতে চাই। যদি প্রয়োজন পড়ে, তবে এ প্রক্রিয়াকে আরও সহজ করতে চাই।’ স্লুজ বলেন, ফেসবুক ব্যবহারকারীদের এখন সত্যিকারের নাম ব্যবহার করতে হয় না, তবে বাস্তব জীবনের পরিচিত নাম ব্যবহার করতে হয়। এসিএলইউ ও ইএফএফসহ অন্য বেশ কয়েকটি সংগঠন ফেসবুককে ব্যবহারকারী শনাক্তকরণ প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করার আহ্বান জানায়। এ সমস্যাটি দীর্ঘদিনের। এর আগেও হ্যাসট্যাগ মাইনেমইজ নামের একটি প্রচারণা গোষ্ঠী ফেসবুকের সত্যিকারের নাম নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল। দাবি ছিল, তাঁদের পরিচিত নামেই ফেসবুকের অ্যাকাউন্ট চালু করতে দিতে হবে। ফেসবুক এ ধরনের নামের অ্যাকাউন্ট মুছে দিতে পারবে না।

স্লুজ বলেন, শুরুতে দুটি পরিবর্তন আসছে। অ্যাকাউন্ট নিশ্চিত করতে প্রাসঙ্গিক বিষয় ও ব্যাখ্যা যোগ করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। তবে কেউ বিকল্প নাম দিলে এর ব্যাখ্যা চাইতে পারবেন অন্য ব্যবহারকারীরা। অর্থাৎ, কারও আইডি ভুয়া মনে হলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়ে প্রমাণ চাইতে পারবে। নামের কারণে ফেসবুকের ভুয়া তালিকায় পড়তে না চাইলে যা করবেন না

* কোনো প্রতীক, সংখ্যা, অনাকাঙ্ক্ষিত ছোট-বড় অক্ষরের ব্যবহার, একই অক্ষর বা যতিচিহ্ন বারবার ব্যবহার করবেন না
* একাধিক ভাষার অক্ষরে অ্যাকাউন্ট খুলবেন না, বা তথ্য দেবেন না
* নামের আগের পেশার টাইটেল যেমন—ডক্টর, ইঞ্জিনিয়ার ইত্যাদি দেবেন না
* নামের মাঝখানের অংশের জায়গায় শব্দগুচ্ছ, ডাকনাম ইত্যাদি দেবেন না
* কোনো ধরনের বিতর্কিত শব্দ, ইঙ্গিতপূর্ণ শব্দ ব্যবহার করবেন না
* উদ্দেশ্যমূলকভাবে অন্যের নাম ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলবেন না যা করবেন
* আসল নাম ব্যবহার করুন। আপনার পরিচয়পত্রের নাম বা আপনাকে যে নামে পরিবার ও বন্ধুরা জানে, সেটি ব্যবহার করুন
* চাইলে বাড়তি নাম হিসেবে ডাক নাম, পেশার ক্ষেত্রে পরিচিত নাম বা বাবা-মায়ের দেওয়া নাম যুক্ত করতে পারেন
* আপনার ডাকনামে যদি পরিচিত হন, তবে তা দিতে পারেন।
Read More »

ফেসবুক কর্মীদের যা করতে বাধ্য করা হচ্ছে

সাধারণ অ্যান্ড্রয়েড ফোন আর কচ্ছপের মতো ধীরগতির ইন্টারনেট! উন্নয়নশীল দেশগুলোর ফেসবুক ব্যবহারকারীর কত কষ্ট করেই না ফেসবুক চালান! এদের ধরেই কিন্তু ফেসবুক ব্যবহারকারী দিন দিন বাড়ছে। অথচ ফেসবুকের কর্মীরা অফিসে বসে দামি আইফোন আর ফোরজির মতো দ্রুতগতির ইন্টারনেট ব্যবহার করবেন! সেটি আর হচ্ছে না। ফেসবুকের কর্মীদেরও বুঝতে হবে সাধারণ ফেসবুক ব্যবহারকারীদের কষ্ট।
তাই, ফেসবুকের বিশাল সংখ্যক কর্মীর ফোন ব্যবহারে কিছুটা বাধ্যবাধকতা আনছে কর্তৃপক্ষ। আইফোন ব্যবহার করতে পারবেন না তাঁরা। অনিচ্ছায় হলেও তাঁদের অ্যান্ড্রয়েড ফোনই ব্যবহার করতে হবে। কারণ, তাঁদের অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করার নির্দেশ দিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। ফেসবুকের প্রধান পণ্য বিষয়ক কর্মকর্তা ক্রিস কক্স ফেসবুকের কর্মীদের অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারের ওপর কঠোর নির্দেশনা জারি করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের উইয়ার্ড ডটকমকে শুক্রবার কক্স বলেছেন, ‘আমার টিমের সবাইকে আইফোন বাদ দিয়ে অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করতে বলেছি, কারণ, মানুষ যখন তাঁর নিজস্ব ফোন বাদ দিয়ে নতুন ফোন কেনার কথা ভাবে তখন আইফোনের কথা ভাবে।’
কক্স বলেন, যদি কেউ ভাবেন যে, অ্যাপলের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর জন্য এ পদক্ষেপ তাহলে ভুল করবেন। আবার কেউ যদি ভাবেন গুগলকে সমর্থন করতে আমরা অ্যান্ড্রয়েড বেছে নিচ্ছি তাও ভুল করবেন। আমাদের এটা বাস্তবসম্মত একটি সিদ্ধান্ত।
কক্স আরও বলেন, বর্তমানে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ফেসবুকের ব্যবহার বাড়ছে। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারী বেশি। এ ধরনের অ্যান্ড্রয়েড ফোনব্যবহারকারীর কারণেই ফেসবুকের ব্যবহার বাড়ছে, আইফোনের কারণে নয়।
ফেসবুক যেহেতু আরও বেশি মানুষকে টানতে চাইছে, তাই কক্স মনে করেন, তার টিমেরও বিশ্বের জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করা উচিত। এতে তারা সফটওয়্যার ত্রুটি ধরতে পারবেন। পাশাপাশি অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে ব্যবহারকারীরা কী ধরনের সমস্যায় পড়েন সেটাও ধরতে পারবেন।
এদিকে, ফেসবুক সম্প্রতি ‘টুজি টুয়েজডে’ নামের একটি উদ্যোগ নিয়েছে। এর মাধ্যমে ফেসবুকের কিছু কর্মী মঙ্গলবার দিন সবচেয়ে কম গতির ইন্টারনেট বা টুজি নেট ব্যবহার করবেন। এর ফলে কম গতির ইন্টারনেট ব্যবহার করে ফেসবুক ব্যবহার করার সময় কী সমস্যা হয় সেটা তারা বুঝতে পারবে। এ ছাড়াও কম গতির ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য প্রয়োজনীয় সেবা উদ্ভাবনেও কাজ করার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা পাবেন তাঁরা। তথ্যসূত্র: আইএএনএস, বিজনেস ইনসাইডার
Read More »